– হ্যালো
– হাই
– ওকে। বাই।
– এ কী! কী হল? নিজেই তো মেসেজ করলেন
– না মানে আমি ভেবেছিলাম আপনি সত্যিই মেয়ে।
– হ্যাঁ। সত্যিই মেয়েই তো! মিথ্যে মেয়ে হতে যাবো কেন?
– তাহলে রিপ্লাই করলেন কেন?
– মানে?
– সুন্দরী মেয়েরা সাথে সাথে রিপ্লাই করছে মানেই ফেক।
– কী সব বলছেন? এরকম কোনো থিওরি আছে নাকি?
– থিওরি নেই। তবে আমি নিজের অদৃষ্ট কে চিনি খুব ভালো করে।
– ফটো দেখবেন?
– কার?
– সানি লিওনের! -_- মদন একটা!
– নাহ। ওঁর সবই দেখেছি। বাদ দিন। আপনি কাজ করুন। আর এরকম ফেক প্রোফাইল কেন খোলেন দাদা? ঠিক না এগুলো।
– আমি দাদা হবো না। দিদি হবো।
– কেন মজা করছেন দাদা!
– আরে এতো আচ্ছা ঝামেলা! আরে মশাই আমি মেয়ে!
– আচ্ছা। ঠিক আছে। মনে মনে না হয় আপনি তাই। মেনে নিলাম।
– শরীরে শরীরেও তাই।
– ঠিক আছে দাদা। মেনে নিলাম।
*কিছুক্ষন পরে ওদিক থেকে ভিডিও কল আসে*
– এই যে এবার বিশ্বাস হল?
– কী বলুন তো?
– যে আমি মেয়ে!
– হ্যাঁ সেটা জানি তো আমি!
– মানে? তাহলে যে বললেন আপনার বিশ্বাস হচ্ছে না আমি মেয়ে বলে।
– ওহ। ওটা মার্কেটে নতুন টেকনিক। একটা মেয়েকে দিয়ে ভিডিও কল করানোর! কেমন লাগল?
– দারুন। যাই হোক… আমার কাজ শেষ… এই নিন আমার দাদার সাথে কথা বলুন।এই অ্যাকাউন্ট টা ওরই।