– Hello Sexy…
– Hatt.. কি যে বলিস…
– I love you so much. Uff!
– ধুর পাগল থাম থাম।
– ওহ সরি। তুই ফোন ধরে নিয়েছিস। আমি খেয়াল করিনি।
– মানে?
– মানে আমি বুঝতে পারিনি তুই ফোন ধরেছিস বলে! মাইন্ড করিস না।
– তাহলে ওই আগের কথা গুলো কাকে বললি?
– Um… কাউকে না তো… কী কথা…
– ন্যাকামো করছিস আমার সাথে? এক্ষুনি সেক্সি বললি, I love you বললি… কাকে বললি? কে আছে সাথে?
– কেন রে? Jealous?
– নাহ। ওরকম কিছু না।
– Jealous নয়?
– আরে ধুর মড়া! বল না কাকে বললি…
– আরে ওয়েদার টা কে ছাগল। এত সুন্দর বৃষ্টি হচ্ছে। তোকে ফোন করতে করতে মনে হল একটু তোর ঝাঁট জ্বালাই… তাই ওরকম বললাম তোকে শুনিয়ে।
– হ্যাঁ সেই…
– কী হল? বিশ্বাস হচ্ছে না? ভিডিও কল করব? দেখবি কেউ আছে কিনা সাথে?
– না না… আমি বিশ্বাস করি তোকে। আমি জানি তুই মজা করছিলি!
– হুম। কী করছিস?
– এই তো খাচ্ছিলাম। তুই?
– আমার এই জাস্ট খাওয়া হল।
– ঠিক আছে। আমি খেয়ে মেসেজ করছি। ঠিক আছে?
– হ্যাঁ কর।
ফোন টা রেখেই হাঁফ ছেড়ে বাঁচল সুদীপ্ত। উফফ! কথাটা ফস করে মুখ দিয়ে বেরিয়ে গেছে। মন্দিরা ভিডিও কল করতে বললেই কেস খেয়ে যেত ও। কখন যে ওর হাতে লেগে ফোন টা ডায়াল হয়ে গেছে ও নিজেও খেয়াল করে নি। আর একটু হলেই ঐন্দ্রিলার ব্যাপার টা ধরা পড়ে যাচ্ছিল।
* * *
সত্যি! সুদীপ্ত টা মাঝে মধ্যে ভয় লাগিয়ে দেয়। বলে কিনা ভিডিও কল করবে! মন্দিরার বুকের ভেতর টা এখনও ধড়ফড় করছে। ইস! ভিডিও কল করলে এক্ষুনি আবার পলাশ কে পাশের ঘরে পাঠাতে হত।