– দাড়িটা না থাকলেই কিন্তু ভালো লাগে
– Who is this?
– ছবিটায় কী লেখা আছে?
– তবু মনে রেখো.
– তাহলে বোকা বোকা প্রশ্ন করছিস কেন? Obviously আমি তোর এক্সই হব।
– কোন এক্স? আনন্দময়ী না ভবতারিণী?
– আরে আমি তোর প্রথম এক্স। আমার পরে কী সব মিষ্টি দোকানের মালিকের মেয়ের সাথে প্রেম করেছিস?
– নাহ আসলে ভবতারিনীকে সবাই কলেজে ট্র‍্যানি বলে ডাকত। আলট্রামডার্ণ ইয়ে আর কি। পরে শুনলাম নাম ভবতারিণী।
– আর আনন্দময়ী?
– আনন্দময়ী মেয়েটি বেশ মিষ্টি ছিল। কিন্তু ওর বাবা ব্রাম্ভন ছাড়া বিয়ে দেবে না বলেছে!
– যাহ!
– তা তুই আমার দাড়ি কবে দেখলি?
– কাল। বাইকে করে যাচ্ছিলি আমার বাড়ির পাশ দিয়ে। তখন। দেখলাম।
– ওহ। কেটে ফেলব?
– আমি কি জানি! দাড়ি ছাড়া বেটার লাগে বলেই বললাম।
– সে হয়তো আগে লাগত। এখন নাও লাগতে পারে।
– সে তো না কাটলে আমরা কেউই জানতে পারবো না তাই না?
– হুম। কিন্তু কাটার পর তুই দেখবি কীভাবে? আবার বাইক নিয়ে যেতে হবে ওদিক দিয়ে?
– হ্যাঁ। একবার বাড়িটা ঘুরেও যেতে পারিস আমার।
– না না ধুর! অন্নপূর্ণা খারাপ ভাববে।
– সেটা আবার কে? নতুন গার্লফ্রেন্ড?
– না না। তোর মা। তোর অন্নপূর্ণা।
– মা বাবা কদিন থাকবে না বাড়িতে।
– কাল ক’টায় ঢুকছি তাহলে আমি?
– 😀

তবু মনে রেখো ৭

Arnab Mondal


হিজিবিজি লেখা আর বিরিয়ানি নিয়ে Phd করছি আর আকাশবাণী কলকাতায় নিজের কন্ঠস্বর ভাড়া দিয়ে সংসার চালাচ্ছি।


Post navigation


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: কপি করবেন না দাদা/দিদি