– একটা কথা বলার ছিলো…
– Who is this?
– তোর একটা পোস্ট দেখলাম ফেসবুকে। যাতে তুই লিখেছিস তোর এক্সরা নাকি মিথ্যে কথা বলতো!
– হ্যাঁ সেটা তো আমি জানি আমি লিখেছি। তুমি কে ভাই?
– এক্স।
– কার?
– তোর!
– What? ভাই তুই কে বলে দে না। কেন মস্করা করছিস?
– মস্করা করছি না। একদম সিরিয়াস। আমি সত্যিই তোর এক্স।
– কি নাম?
– তোর কটা এক্স ছিলো?
– দেখুন Security Purpose এর জন্য এই উত্তর টা আমি দেবো না। নাম বলুন আপনার।
– আমি প্রিয়া। তোর সাথে আমার লাস্ট তোলা সেলফি টা পাঠাবো? যেটা সাউথ সিটি তে তোলা।
– ওটা তুই ডিলিট করিস নি?
– That’s not the point. যাই হোক, তোর এক্সরা তোকে মিথ্যে কথা বলতো? আমি কবে মিথ্যে বললাম তোকে?
– আরে না না। ওটা তোর কথা না।
– তাহলে? আর কটা এক্স ছিলো তোর? মানে আমি তো জানতাম আমিই প্রথম।
– হ্যাঁ। তুইই প্রথম।
– তাহলে কী আমার পরে যে বা যারা এসেছিলো তারাও এক্স হয়ে গিয়েছে?
– আরে ধুর! এত কথা জেনে কি করবি তুই? বাদ দে না।
– না না। আমার জানা দরকার।
– আরে মানে… তুই প্রথম… কিন্তু…
– কিন্তু কী?
– কিন্তু তোর সাথে থাকাকালীন আরও কয়েকজনের সাথে…
– Oh my god!!
– I know. I’m sorry. কিন্তু ওসব পুরোনো কথা বাদ দে না।
– ছি ছি! এই পুরো সময়টা আমি তাহলে ভুল জানতাম… আমি ভাবতাম…
– ছাড় না ওসব।
– কত জন?
– আরে… কী হবে?
– কত জন? বল তুই আমাকে।
– ৩ জন। I am sorry. Ok?
– যাক তবু ভালো!
– ভালো? আমি তোর সাথে থাকাকালীন আরও ৩ জনের সাথে শুয়েছি আর তুই বলছিস ভালো?
– হ্যাঁ মানে মন্দের ভালো। আমি ভুল ভাল ভাবছিলাম।
– কি শুনি…
– কিছু না।
– না। এরকম করলে হবে না। আমি তোকে সব বললাম। এবার তুই বল…
– না মানে… আমি ভাবছিলাম আমি বোধহয় হেরে গেলাম।
– হেরে গেলি মানে?
– না মানে… আসলে… তোর সাথে থাকাকালীন আমি আরও ৫ জনের সাথে… মানে… বুঝতেই তো পারছিস। তাই তুই যখন বললি তুইও কয়েকজন এর সাথে শুয়েছিস ওই সময়, আমি ভাবলাম আমি হেরে গেলাম বোধহয়। মানে তুই হয়তো আমার থেকে বেশী লোকজনের সাথে শুয়েছিস।
– What the hell???? ৫ জনের সাথে?????? This is not right.
– Who cares? I won anyway!
–