– একটা প্রশ্ন করি?
– কর।
– তুই আমার লেখা নিয়ে এতো পসেসিভ কেন?
– ধুর! মোটেই ওরকম কিছু না।
– তাহলে ব্লগে বা ফেসবুকে লেখা দেওয়ার আগে তোকে পড়াতে বলিস কেন?
– ওটা বলি যাতে কোনো বানান ভুল হলে আমি ঠিক করে দিতে পারি।
– তাই??
– হ্যাঁ।
– Sure?
– আরে হ্যাঁ রে বাবা।
– হুম। বিশ্বাস হচ্ছে না আমার।
– তুই তো বাল একটা।
– আমায় ছুঁয়ে বল।
– মানে? কী বলব?
– বল যে এটাই একমাত্র কারন।
– মানে টা কি? ওসব হবে না। ভাগ!
– কেন?
– আমি এসবে বিশ্বাস করি না তুই জানিস।
– আচ্ছা। ঠিক আছে। আমি তোর হাত ধরছি। তারপর তুই বল যে ওটাই একমাত্র কারন!
– হবে না..হবে না। হাত ছাড় হনুমান!
– বল আগে।
– বলছি। হাতটা ছাড় বাবু।
– আচ্ছা বল। ছাড়লাম।
– ব্যাপারটা হল আমার মনে হয় ওই জিনিস টাতে আমার অধিকার বাকিদের থেকে বেশী। যেমন তোর ওপর আমার অধিকার সবার চেয়ে বেশী তেমনি তোর সৃষ্টির ওপর আমার অধিকার সবচেয়ে বেশী।
– হুম। বুঝলাম।
– কি বুঝলি?
– সেটা বলছি। আগে একটা কথা বল…
– কী?
– বলছি ধর আমাদের ব্রেক আপ হয়ে গেল. তারপরেও কি লেখা পোস্ট করার আগে তোকে দেখাতে হবে?
– কি বললি ? কেলিয়ে তোমার ব্রেক আপ করা বের করে দেব ছাগল কোথাকার !! -_-
Secular Weirdo
Personal blog of Arnab Mondal