– বাবা
– হ্যাঁ রে বল।
– একটা কথা জিজ্ঞেস করব?
– বল না।
– আচ্ছা আমার ভাই হবে না বোন?
– এই রে। এভাবে তো বলা যায় না সেটা।
– কেন বলা যায় না?
– তা তো জানিনা।
– তাহলে কে জানে?
– কেউ জানে না রে।
– মাও জানে না?
– না রে।
– আচ্ছা মা কি আমাদের ব্যাপার টা জানে? মানে আমার আর তোমার…
– নাহ্। জেনে যাবে কিছুক্ষনের মধ্যে। ওই তো ওরা আসছে দেখতে পাচ্ছি।
– আচ্ছা বাবা ঠিক কি হয়েছিল বল না। আমার না ঠিক মনে নেই। শুধু মনে আছে একটা ফ্লাইওভারের নীচ দিয়ে যাচ্ছিলাম গাড়িতে।
– কোল্ডপ্লের গান শুনিস না তুই?
– না। আমি বুঝি না। তুমি শোনো?
– হ্যাঁ। কেন শুনব না? দারুন লাগে আমার।
– কোল্ডপ্লের গানের সাথে এটার কি সম্পর্ক?
– ছাড় এই রেফারেন্স দিলে অনেকেই বুঝতে পারবে না।
– অনেকে মানে? আর কে?
– এই যারা সময় নষ্ট করে পড়ছে আমার আর তোর কথাগুলো।
– আচ্ছা বাবা আমি আমার ভাই বা বোন এর সাথে খেলতে পারব?
– (দীর্ঘশ্বাস) না রে বাবা। ওটা আর পারবি না। তবে হ্যাঁ, দেখতে পারবি কাছ থেকে ছুঁতে পারবি না।
– ও আমায় দেখতে পাবে না?
– ওই দেখ ওরা এসে গেছে। দরজায় ধাক্কা দিচ্ছে।
– ওই তো মা। এই মাত্র ঠাকুর ঘর থেকে বেরোলো তাই না?
– হুম।
– এবার বলো।
– কি?
– আমাকে বোন দেখতে পাবে?
– তুই চাস তোর বোন হোক?
– হ্যাঁ। তুমি বলো না।
– না। পাবে না।
– মা এর কি শরীর খারাপ করল? মা ওরকম করছে কেন? মাথায় হাত দিয়ে?
– ওরা বোধ হয় বলল সব।
– বাবা
– হুম?
– কোল্ডপ্লের গানটার নাম কি?
– Scientist। কেন?
– ডাউনলোড করব ভিডিও টা। আমার এখনো মনে পড়ছে না ঠিক কি হয়েছিল।
– তার থেকে কলকাতা ট্রাফিক পুলিশ এর সিসিটিভি ফুটেজ টা নামা। এর মধ্যেই ভাইরাল হয়ে গেছে। আরও ভাল বুঝতে পারবি।
– আচ্ছা তাই নামাই। তোমার স্মার্টফোন টা দাও? থ্রি জি চলছে তো এখনো?
dui vuter goppo… 🙂 sotti sotti khub sundor hoychhe.. noile portam e na.. comment to durer kotha 🙂
thank you 🙂